-15%Hot
Cardi Food
ডা: ডীন অরনিস,(এমডি),ড:লুইস ইগন্যারো(পিএইচডি),ড:ডেভিড হেবার(পিএইচডি) প্রবর্তিত বিশ্বখ্যাত রিভার্সেল প্রোগাম ও রিভার্সেল ডায়েট – এর মাধ্যমে ঔষধ ও সার্জারী ছাড়াই হৃদরোগ প্রতিরোধ ও নিরাময় কার্যক্রম …
প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিকাল মেডিসিনের অধ্যাপক ডা:ডিন অরনিস (এমডি),যিনি এই নতুন পথের সন্ধানে হার্ট সার্জারীর পরিবর্তে কেবল মাএ খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন করে হৃদরোগ ও নিরাময় কিভাবে সম্ভব এ বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা করেন।১৯৯০ সালে এই বিষয়ে সফলতা লাভ করেন ,তিনি ঘোষনা করেছিলেন কেবল মাএ খাদ্য উপাদান প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেটের সুষম সেবন,পর্যাপ্ত ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেল যুক্ত সুমষ খাদ্য নিয়মিত গ্রহন ও এুটিপূর্ণ জীবন শৈলী পরিবর্তনপবূক হৃদরোগ নিরাময় সম্ভব।কোন প্রকার সার্জারি চিকিৎসার প্রয়োজন নেই।হৃদরোগ মূল কারণগুলো গবেষণা করে কিভাবে হার্ট সার্জারি ছাড়াই অবরুদ্ধ ধমনিগুলোকে চর্বি মুক্ত করা যায় এবং হৃদরোগ আক্রান্ত রোগির হৃদপিন্ডকে পূর্ববর্তী সুস্হ্য রোগ শূন্য অবস্হায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা যায় এ বিষয়ে ব্যাপক গবেষণা করেন।
তিনি ১৯৯০ সালে ৩০০ হৃদরোগীকে হার্ট সার্জারির পরিবর্তে সুষম পুষ্টিকর, খাদ্য,সয়া খাদ্য, ওমেগা -৩ ব্যবহার ও নিয়মিত যোগ ব্যায়াম এর দ্বারা হৃদরোগ থেকে পূর্ণরুপে আবরোধ মুক্ত করতে সক্ষম হয়েছিলেন।তিনি শুধু আমেরিকা নয় সার বিশ্বে নতুন হৃদরোগ বিদ্যার জনক হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছেন।তার মতবাদ ও তত্বের নাম Reversal Program হিসাবে বিশ্বখ্যাত। চিকিৎসা বিজ্ঞানের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় এবং হৃদরোগের মূল পাঠ্যপুস্তক গুলির অন্যতম Braunwalds পুস্তকে ড: অনরিনেসর লেখা Reversing Heart Desease Without Drugs Or Surgery অধ্যায়টি একটি Text হিসাবে গ্রহীত হয়েছে।
ড: অরনিস আমেরিকাতে Preventive Medicine Research Institute স্হাপন করে নিরলস গবেষণা শুরু করেন।আজ উন্নত বিশ্বে তার এই এই গবেষণাকে মানব জাতির জন্য এক মহা কল্যানকর আবিস্কার বলে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।তাকে আজ God Of Cardiovascular Diease বলে মানা হয়ে থাকে।তিনি প্রতিটি হৃদরোগীকে ফিরিয়ে দিয়েছেন নতুন জীবনের আস্বাদ।আর বাইপাস বা হার্ট সার্জারীর প্রয়োজন নেই।তাই আমরা ড:লুইস ইগন্যারো(পিএইচ.ডি),ড: ডেভিড হেবার (পিএইচ.ডি)ও ডা: ডিন অরনিস (এমডি)প্রদর্শিত পথ অবলম্বন করি
“নিউট্রা কার্ডি ফুড”
”হার্ট কেয়ার ফর্মূলা”
Cardi Food একটি Reversal Diet ফুর্মূলা প্রস্ততকৃত।কার্ডি ফুড নিয়মিত সেবনের ফলে হার্টের ব্লকেডের রোগিদের Coronary Artery তে রক্ষনালীর প্রাচীর প্রসারিত হয়।ফলে Partial Blockage থাকলেও Blood Supply বেড়ে গিয়ে Cardiac Tissue তে অক্সিজেনের আধিক্য ঘে এবং Cardiac Pain, দূরীভূত হয়ে এবং ক্রমান্বয়ে ব্লকেজ কমতে থাকে এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়। সেই সাথে নিয়মিত ফ্লাক্সসিড অয়েল/ওমেগা ও নিয়মিত ঔষধ খেতে হবে।
√√√সেবনবিধিঃ সকালঃ( ১) একদম খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে একটি লেবুর রস মিশিয়ে পান করবেন।
(২). আধাঘন্টা পর এক গ্লাস পানিতে ২ (দুই) চা চামচ Cardi Food পাউডার এবং দুই চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করবেন।আলসার আক্রান্ত রোগীরা লেবুর রসের পরিবর্তে চার চা চামচ টক দই মিশিয়ে খাবেন।
(৩). তিন ঘন্টা পর এক চামচ ভাত বা দুইটি রুটি শাক সবজি দিয়ে খেতে পারবেন। তবে সেই সাথে সালাদ খাওয়া উওম।
(৪) এক চা চামচ ফ্লাক্সসিড অয়েল/ ওমেগা ৩ পান করুন।
√√√রাতঃ(১) একদম খালি পেটে এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে একটি লেবুর রস মিশিয়ে পান করবেন।
(২). আধাঘন্টা পর এক গ্লাস পানিতে ২ (দুই) চা চামচ কার্ডি ফুড পাউডার এবং দুই চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করবেন।আলসার আক্রান্ত রোগীরা লেবুর রসের পরিবর্তে চার চা চামচ টক দই মিশিয়ে খাবেন।
(৩). তিন ঘন্টা পর এক চামচ ভাত বা দুইটি রুটি শাক সবজি দিয়ে খেতে পারবেন। তবে সেই সাথে সালাদ খাওয়া উওম।
(৪) এক চা চামচ ফ্লাক্সসিড অয়েল/ ওমেগা ৩ পান করুন।
(৫) রাতের শেষ খাবার হিসেবে শুধুমাএ এক গ্লাস কুসুম গরম পানি,নিউট্রা সয় গোল্ড ও ফ্লাক্সসিড অয়েল মিশিয়ে খাবেন অথবা ওমেগা ৩ খেয়ে ঘুমাবেন।
√√√করণীয়ঃ (১) সকালে খালি পেটে এবং রাতে খাবার পর ২০ মিনিট দ্রুত হাঁটবেন।
(২) দৈনিক চার গ্লাস কুসুম গরম পানি পান করবেন।
(৩) ব্লাড প্রেসার এবং ডায়াবেটিস থাকলে নিয়মিত চেক করবেন।
√√√বর্জনীয়ঃ(১) তেল- চর্বি জাতীয় খাদ্য এবং কোমল পানীয় বাদ দিতে হবে।
(২) ধুমপান এবং অ্যালকোহল পরিহার করতে হবে।
(৩)ফাস্টফুড এবং চিনি জাতীয় নিষেধ।
(৪)কাঁচা লবণ পরিহার করুন।হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসা নেওয়ার পর যে সব নিয়ম মেনে চলতে হবেঃ একবার হার্ট অ্যাটাক হলে পরবর্তী এ রোগের ঝুঁকি কমাতে নিয়মিত টেস্ট ও চেক – আপ করাতে হবে।একই সাথে ধুমপান পরিহার করতে হবে,খাদ্যভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখতে প্রয়োজনীয় ঔষধ গ্রহন করতে হবে।বিভিন্ন রিহ্যাবিলেটেশন প্রোগ্রমেও অংশগ্রহণ করতে পারেন।
√√√হার্টঅ্যাটাকের পর বুকে ব্যথা হলেঃ একবার হার্ট অ্যাটাকের পর অনেক রোগীরই এন্জ্ঞাইন বা বুকে ব্যাথা সৃষ্টি হয়ে।তবে এ ঔষধ খেলে বলা বিশ্রাম নিলে কিছুক্ষণ পর ভালো হয়ে যায়। হার্ট অ্যাটাকের ক্ষেএে এ ব্যাথা আরও তীব্র হয়ে ওঠে এবং তা সহজে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয় না।
নিম্বলিখিত উপায়ে, হার্ট অ্যার্টাক প্রতিরোধ করা সম্ভবব:
১.ধুমপান পরিহার করুন।
২. কোলেস্টেরল, রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।এজন্য সর্বপ্রথম ওজন নিয়ন্ত্রেণে আনতে হবে ও খাদ্যভ্যাস পর্রিবতন করতে হবে।
৩. নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
Reviews
Clear filtersThere are no reviews yet.